বিদ্যুতের চাহিদা বাড়াচ্ছে এআই

কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা প্রযুক্তি কতোটা বিদ্যুৎ খরচ করে তা ভালোভাবেই টের পাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র। এক বছরে তাদের বিদ্যুতের চাহিদা প্রায় ৫০ শতাংশ বেড়েছে। ২০৩০ সাল নাগাদ চাহিদা বেড়ে বর্তমানের দ্বিগুণ হতে পারে বলেও ধারণা করা হচ্ছে। এমন বাস্তবতায় বন্ধ করে দেয়া একটি পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র কিনে ফেলেছে গুগল। তাহলে মেটা বসে থাকবে কেন?

লাইসেন্সের আবেদন

ডেটা সেন্টারে বিদ্যুতের বাড়তি চাহিদা মেটাতে নতুন বিদ্যুৎকেন্দ্র নির্মাণের কাজে হাত দিয়েছে মেটা। এ কাজ দ্রুত এগিয়ে নিতে এখন সরাসরি বিদ্যুৎ উৎপাদনের ব্যবসাতেই যুক্ত হতে চলেছে তারা। বিদ্যুৎ ব্যবসার অনুমোদন পেতে যুক্তরাষ্ট্রের ফেডারেল কর্তৃপক্ষের কাছে আবেদন করেছে মেটা ও মাইক্রোসফট। এরইমধ্যে এ অনুমোদন পেয়েছে আইফোন নির্মাতা কোম্পানি অ্যাপল।

 নেটওয়ার্ক ছাড়াই ম্যাপ ও মেসেজ করা যাবে আইফোনে

মেটা বলেছে, এ অনুমোদন পেলে নতুন বিদ্যুৎকেন্দ্র থেকে দীর্ঘমেয়াদি বিদ্যুৎ কেনার প্রতিশ্রুতি তারা দিতে পারবে। প্রয়োজন হলে সে বিদ্যুতের কিছু অংশ পাইকারি বাজারে বিক্রিও করবে। বিভিন্ন প্রযুক্তি কোম্পানির এআই ডেটা সেন্টার পরিকল্পনার পেছনে যে নজিরবিহীন জ্বালানি চাহিদা রয়েছে, তা মেটতে ফেসবুকের মাদার কোম্পানিটির লুইজিয়ানা ডেটা সেন্টার এলাকায়, কমপক্ষে ৩টি নতুন গ্যাসচালিত বিদ্যুৎকেন্দ্র নির্মাণ করতে হবে বলে জানিয়েছে প্রযুক্তিবিষয়ক কিছু সংবাদ মাধ্যম।

 এক ব্যক্তির নামে মাত্র দুইটি সিম থাকতে পারবে